বুটেক্স অধিভুক্ত সরকারী টেক্সটাইল কলেজ ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০১৯-২০ প্রকাশিত হয়েছে । বাংলাদেশের বর্তমান পরিপ্রেক্ষিতে টেক্সটাইল একটি অন্যতম সমৃদ্ধ সেক্টর । যেখানে দেশে থেকেই ভাল কিছু করার সুযোগ আছে।বর্তমানে বাংলাদেশের টেক্সটাইল বিশ্বে একটি ভাল স্থান দখল করে আছে । আমাদের দেশের টেক্সটাইল দিন দিন এগিয়ে যাচ্ছে আর এই প্রযোগিতায় নিজের দেশের শিল্পকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতে তুমিও হতে পার একজন দক্ষ বস্ত্রপ্রোকৌশলী
বুটেক্স অধিভুক্ত সরকারী টেক্সটাইল কলেজ বিজ্ঞপ্তি ২০১৯-২০
বাংলাদেশের টেক্সটাইল খাতকে আরো এনেক দূর এগিয়ে নিতে বাংলাদেশ সরকার এখন পর্যন্ত ৬ টি পাবলিক টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ প্রতিষ্টা করেছে। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলো বুটেক্স এর অধিভুক্ত বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রী প্রদান করে।
ভর্তি টাইমলাইন
আবেদন শুরু: ১৫ অক্টোবর ২০১৯
আবেদনের সমাপ্তি: ১০ ডিসেম্বর ২০১৯ ( বর্ধিত সময় )*
ভর্তি পরীক্ষার তারিখ: ২০ ডিসেম্বর ২০১৯ সকাল 10:00 – 11:20 এ
ফলাফল প্রকাশ: ২২ ডিসেম্বর ২০১৯
ফর্ম মূল্য: ১০০০ টাকা
আবেদনের সময় বর্ধিত করার নোটিশটি দেখনু এখান থেকে
ভর্তি পরীক্ষার স্থান (কেন্দ্র)
Z – টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, জোরারগঞ্জ , মিরসরাই, চট্টগ্রাম
P – পাবনা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, শালগাড়ীয়া, পাবনা
N – টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, বেগমগঞ্জ, নােয়াখালী।
B – শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, সি এন্ড বি রােড, বরিশাল
J – টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, ঝিনাইদহ।
R- ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, পীরগঞ্জ, রংপুর।
P – পাবনা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, শালগাড়ীয়া, পাবনা
N – টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, বেগমগঞ্জ, নােয়াখালী।
B – শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, সি এন্ড বি রােড, বরিশাল
J – টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, ঝিনাইদহ।
R- ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, পীরগঞ্জ, রংপুর।
কলেজসমূহেরর তালিকা |
১। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, ঝিনাইদহ |
২। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ,নোয়াখালী |
৩। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ,চট্টগ্রাম |
৪। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ,পাবনা |
৫। শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ,বরিশাল |
৬। ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, পীরগঞ্জ, রংপুর। |
বিভাগ ও আসন সংখ্যা
বিভাগ | আসন সংখ্যা |
1. Wet Process Engineering (WPE) | ৩০ |
2. Fabric Engineering (FE) | ৩০ |
3. Apparel Engineering (AE) | ৩০ |
4. Yarn Engineering (YE) | ৩০ |
প্রতি কলেজে আসন সংখ্যাঃ | ১২০ |
৬ টি কলেজে মোট আসন সংখ্যাঃ | ৭২০ টি |
☕পরীক্ষা পদ্ধতি ও বিস্তারিত
পাশের সন :
এসএসসি / সমমান – 2016/17
এইচএসসি / সমমান – 2018/19
★ সেকেন্ড টাইম আছে
★ যোগ্যতাঃ এসএসসি ও এইচএসসি উভয় পরীক্ষায় ৩.৫০ করে গ্রেড পয়েন্ট থাকতে হবে।
★সবচেয়ে গুরুত্বপুণ বিষয়টি হচ্ছে এইচএসিতে উচ্চতর গনিত,পদার্থ বিজ্ঞান,রসায়ন,আর ইংরেজীতে কমপক্ষে ১৫.০০ থাকতে হবে ।
★ আবেদন ফি ১০০০ টাকা
★ সংরক্ষিত কোটাঃ
*মোট কোটাঃ ৩ টি
*মুক্তিযোদ্বা কোটাঃ ২টি
*নৃ-গোষ্টী কোটাঃ ১ টি
*মোট কোটাঃ ৩ টি
*মুক্তিযোদ্বা কোটাঃ ২টি
*নৃ-গোষ্টী কোটাঃ ১ টি
★ পরীক্ষার সিস্টেমঃ
*মোট মার্কঃ ২০০
*মোট MCQ : ১০০টি
*প্রতি প্রশ্নের মানঃ ২
*মোট সমযঃ ১ঘন্টা ২০ মিনিট
*প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য .৫০ নম্বর কাটা যাবে।
*মোট MCQ : ১০০টি
*প্রতি প্রশ্নের মানঃ ২
*মোট সমযঃ ১ঘন্টা ২০ মিনিট
*প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য .৫০ নম্বর কাটা যাবে।
★ জিপিএ হিসাবঃ
এসএসসি জিপিএ কে ৮ দিয়ে গুন
এইচএসসি জিপিএকে ১২ দিয়ে গুন
এইচএসসি জিপিএকে ১২ দিয়ে গুন
★মানবন্টনঃ
মোট MCQ – ২০০
গনিত – ৬০
পদার্থ – ৬০
রসায়ন – ৬০
ইংরেজী – ২০
গনিত – ৬০
পদার্থ – ৬০
রসায়ন – ৬০
ইংরেজী – ২০
☕কোন সাবজেক্ট কীভাবে পড়াশুনা করতে হবে
পদার্থবিজ্ঞান পদার্থবিজ্ঞানে ম্যাথ অনেক বেশী আসে, যেহেতু ক্যালকুলেটর ব্যাবহার নেই, সব সুত্র খুব ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে, কিছু সুত্রের সরাসরি কারেকশন ও আসতে পারে।তাই সব সুত্রের ব্যাবহার খুব ভালো করে শিখতে হবে। যেমনঃ দুইটা ভেক্টরের মান সমান হলে অথবা শুন্য হলে মান কী হবে অথবা কিরুপ হবে ,লোহা ইস্পাতের গুনাংক ?,তাত্তিক প্রশ্ন,প্রতিস্রাংক থেকে থাকতে পারে ,মোটকথা যা আগে পড়ছ তা থেকেই আসবে।ভয় পাওয়ার কিছু নাই।
রসায়ন বেসিক লেভেল থেকে প্রশ্ন আসবে বিক্রিয়ার নাম মনে রাখতে হবে। কঠিন ম্যাথ কম আসে। Organic Chemistry টা একটু ভালো করে পড়তে হবে। যেমনঃ প্রশ্ন হতে পারে HCL pH=3 প্রতি লিটারে HCL এর পরিমাণ কত?
গনিত শর্টকার্ট আর বেশী বেশী প্র্যাকটিস করতে হবে সাথে বেসিক থাকা লাগবে।অনেক বেশী শটকট মনে রাখলেও সমস্যা পরীক্ষার হলে গিয়ে মাথায় আসে না । তবে ম্যাথ প্রশ্ন standard হবে।
ইমপর্টেন্ট চাপ্টার+টপিকঃ
জটিল সংখ্যা ,মুলদ্বয় সমান কিনা?,মূলদ সংখ্যা,বিন্ন্যাস সমাবেশ,দ্বিপদী,স্থানাংক,বৃত্তেরসমীকরণ,পরাবৃত্ত,উপবৃত্ত,ত্রিকোমিতি,ক্যালকুলাস থেকে ডি ডি এক্সের সাধারণ ম্যাথ ,গতিবিদ্যার কিছু ম্যাথ যেগুলো ইন্টারে অনেক ইমপরটেন্ট ছিল।
ইমপর্টেন্ট চাপ্টার+টপিকঃ
জটিল সংখ্যা ,মুলদ্বয় সমান কিনা?,মূলদ সংখ্যা,বিন্ন্যাস সমাবেশ,দ্বিপদী,স্থানাংক,বৃত্তেরসমীকরণ,পরাবৃত্ত,উপবৃত্ত,ত্রিকোমিতি,ক্যালকুলাস থেকে ডি ডি এক্সের সাধারণ ম্যাথ ,গতিবিদ্যার কিছু ম্যাথ যেগুলো ইন্টারে অনেক ইমপরটেন্ট ছিল।
ইংরেজী বেসিক থাকলেই English উত্তর করা যায়। তেমন কোন কঠিন আসে না । একটু গুরুত্ব দিলেই ভালো করা যাবে বলে।
বুটেক্স অধিভুক্ত সরকারী টেক্সটাইল কলেজ ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০১৯-২০
☕কিছু কমন প্রশ্নের উত্তর
★ সরকারি কিনা?
উঃ হা । এগুলো সরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ।একটা সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় যেমন ভাবে চলে এগুলোও ঠিক সেভাবেই চলে ।
উঃ হা । এগুলো সরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ।একটা সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় যেমন ভাবে চলে এগুলোও ঠিক সেভাবেই চলে ।
★ সার্টিফিকেট কে দিবে ?
উঃ বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় (বুটেক্স)
উঃ বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় (বুটেক্স)
★টেক্সটাইলের ডিমান্ড কেমন ?
উঃ বুটেক্স এর পরে টেক্সটাইল সেক্টরে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলোকে গুরুত্ব দেয়া হয় অনেক সময় ভাইবা না নিয়েও জব দেয়া হয়।
উঃ বুটেক্স এর পরে টেক্সটাইল সেক্টরে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজগুলোকে গুরুত্ব দেয়া হয় অনেক সময় ভাইবা না নিয়েও জব দেয়া হয়।
★কত পেলে চান্স হবে ?
উঃ মোটামোটি ৬৫-৭০% নাম্বার থাকলেই চান্স হবে তবে এটা প্রশ্নের উপর নির্ভর করে যদি প্রশ্ন কঠিন হয় তাহলে কম নাম্বার পেলেও যেমন চান্স হবে আবার সহজ হলে অনেক বেশী পেয়েও চান্স হবে না।
উঃ মোটামোটি ৬৫-৭০% নাম্বার থাকলেই চান্স হবে তবে এটা প্রশ্নের উপর নির্ভর করে যদি প্রশ্ন কঠিন হয় তাহলে কম নাম্বার পেলেও যেমন চান্স হবে আবার সহজ হলে অনেক বেশী পেয়েও চান্স হবে না।
★কম্পিটিশন কেমন ?
উঃ গতবছর একটা সিটের জন্য ৮/৯ জন ছিল । প্রতিবছর পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়ছে ।অনেকে জিপিএর জন্য এক্সাম দিতে পারে না তবে আশা করা যায় এই বছর একটা সিটের জন্য ১০/১২ জন লড়াই করবে।
সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বিজ্ঞপ্তির আপডেট, বই ও অন্যান্য লেকচার শীট পেতে আমাদের ফেইজবুক পেজ বা গ্রুপে যোগ দিন ।
0 Please Share a Your Opinion.: